কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিয়ের প্রলোভনে কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে সেনা সদস্যের প্রতারনা
আব্দুস সবুর ঢাকাঃ কুষ্টিয়া দৌলতপুর ফিলিপনগর ইউনিয়নের দফাদারপাড়া গ্রামের কামরুজ্জামান(রতন)সাবেক সেনা সদস্যর ছেলে,সেনা সদস্য আব্দুল্লাহ,একই ইউনিয়নের পূর্বদফাদারপাড়া গ্রামের সাদিয়া(ছদ্মনাম)একাদশ শ্রেণীর প্রথম বর্ষের শিক্ষার্থীর সাথে দীর্ঘদিন ধরে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে তোলে,এরই এক পর্যায়ে কর্মরত সেনা সদস্য আব্দুল্লাহ্ মেয়েটিকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে একাধিকবার শারিরীক সর্ম্পক গড়ে তোলে এমনটাই জানিয়েছেন মেয়ের পরিবার।এদিকে মেয়ের সাথে মুঠোফোনে কথা বল্লে সে জানায়,আমার সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তুলে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে সেনা সদস্য আব্দুল্লাহ র্দীঘদিন ধরে অবৈধ শারিরীক সম্পর্ক চালিয়ে আসছিলেন।এরই এক পর্যায়ে কিছুদিন পর আমি অসুস্থ হয়ে পড়ি।অসুস্থতার বিষয়টি আমি আমার বাড়িতে জানালে আমার পরিবার গত ২২.০২.২০২৪ ইং তারিখ আমাকে কুষ্টিয়া দৌলতপুর উপজেলা সাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।পরে চিকিৎসা নিয়ে আমি বাড়িতে ফিরে আমার অসুস্থতার কারন সেনা সদস্য আব্দুল্লাহকে বিষয়টি জানালে সে বলে আমার ট্রেনিং শেষ করে চাকুরিতে যোগদানের পরে আমাদের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হবে এমন প্রলোভন দেখিয়ে আসছিলো সেনা সদস্য আব্দুল্লাহ।এদিকে কয়েক দিন পর আব্দুল্লাহ তার প্রথম কর্মস্থান ঢাকার পোস্তগোলা সেনানিবাসে চাকুরিতে যোগদান করে।কিন্তুু চাকুরিতে যোগদান করার পর থেকে প্রেমিকার সাথে যোগাযোগ বন্ধ করে দেয় আব্দুল্লাহ এবং সেনা সদস্য আব্দুল্লাহ ও তার পরিবার মেয়ের পরিবারকে বিভিন্ন ভাবে প্রাণনাশের হুমকি ধামকি দিয়ে আসছে।এখানেই শেষ নয়,একই ইউনিয়ন(৩ নং ফিলিপনগর)এর মেম্বার মজনু দফাদার মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা চালিয়ে আসছে।এদিকে মজনু মেম্বারের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে সে বলে,আমি বিষয়টি নিয়ে এমপির বাসায় বসেছি।তবে ছেলের বাবা সাবেক সেনা সদস্য কামরুজ্জামান(রতন)বলেন,আমার ছেলের বিষয়ে আমি সবই জানি কিন্তুু আপনারা কোনো ধরনের সংবাদ পরিবেশন করেননা। আমার ছেলে বর্তমান কর্মরত আছেন রাঙামাটি জেলার কাপ্তায় সেনানিবাসের ইন্জিনিয়ারিং শাখায়।